![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiEAzEF1A7ZrVhfmNUzQy8ggiwhZszHbCsBQQQP9531VKBXO6_y6U71Bj6UZhV2cnfAusvev_ckk89fPQROaRBKVAraHDFlQgOy8k0bd805PqjGqG-L8ppzoxm5hmjCw790P-VOU2ViZiQO/s640/86e876ab210b5b4c25b4f62aded356a7.jpg%253B%252C70%252C%253B3%252C480x%252C0.jpg)
২৮ মিনিটে কাসেমিরোর গোলে এগিয়ে যায় রিয়াল। প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই ৩৩ মিনিটে লিওনেল মেসির গোলে সমতায় ফেরে বার্সেলোনা।
দ্বিতীয়ার্ধের ৭৩ মিনিটে ইভান রাকিতিচের গোলে বার্সেলোনা আবার এগিয়ে যখন ম্যাচটা প্রায় নিজেদের করে এনেছে, ঠিক তখনই ৮৫ মিনিটে হামেজ রদ্রিগেজের জাদুতে রিয়ালের সমতা। অবশ্য দুই মিনিট পরই মেসিকে বাজে ট্যাকল করে সার্জিও রামোস লাল কার্ড দেখলে ১০ জনের দলে পরিণত হয় রিয়াল।
তবে সবচেয়ে বড় চমকটা ফুটলপ্রেমীদের জন্য শেষ মুহূর্তের জন্যই তুলে রেখেছিলেন লিওলেন মেসি।
ম্যাচের যোগ করা সময়ে সার্জি রবার্তো নিজেদের সীমানা থেকে বল নিয়ে প্রায় একক প্রচেষ্টায় রিয়ালের সীমানায় এসে বল বাড়ান আন্দ্রে গোমেজের কাছে। গোমেজ বলটি ডান দিকে ঠেলে দেন জর্ডি আলবার কাছে। আলবা চমৎকার এক পাসে বক্সের মধ্যে ঠিকই খুঁজে নেন দলের সেরা তারকা মেসিকে।
আর্জেন্টাইন তারকা বল ধরেই রিয়াল গোলকিপার নাভাসকে ফাঁকি দিয়ে জালে পাঠান। স্বাগতিক শিবিরে তখন রাজ্যের হতাশা। আর বার্না ব্যুর কোনো এক কোণায় বসা বার্সাদের গুটি কয়েক সমর্থকরাই তখন মাঠের সংখ্যাগরিষ্ট দর্শক।
জয়সূচক গোলের পর কেমন যেন আবেগপ্রবণ হয়ে উঠলেন মেসি। স্বভাববিরুদ্ধ এক আচরণ করে বসলেন। জার্সি খুলে সেটি মেলে ধরলেন গ্যালারির দিকে। মেসির আবেগ তো আর ফুটবলের আইন বোঝে না। হলুদ কার্ডই দেখতে হল তাকে। তাতে কি, ২০১৪ সালের পর এই প্রথম বার্না ব্যুতে গোল পেলেন মেসি।
No comments:
Post a Comment