Showing posts with label স্বাস্থ্য টিপস. Show all posts
Showing posts with label স্বাস্থ্য টিপস. Show all posts

Monday, April 24

মাত্র ১টি ওষুধে ওজন কমবে ১০ কেজি!

 

স্বাস্থ্য বিষয়ে সবাই এখন সচেতন। ওজন বৃদ্ধি মোটেও ভালো লক্ষণ নয় তাও জানি। ওজন বাড়তে থাকলে শরীর ভেতর থেকে ভাঙতে শুরু করে। আর চর্বি ডেকে আনে নানা রোগ। তাই নিজের ওজনের দিকে বিশেষ খেয়াল রাখাটা একান্ত প্রয়োজন।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ওজন কমাতে একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধ সেবনের পরামর্শ দিয়েছেন। এ ওষুধটি আপনার ওজন ১০ কেজি পর্যন্ত কমাতে পারবে! শুধু তাই নয়, এটা শরীরে উপস্থিত নানাবিধ ক্ষতিকর টক্সিনকে বের করে দিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

এই আয়ুর্বেদিক ওষুধে লেবুর প্রয়োজন পড়ে, যা ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ। এ উপাদানটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়।
অন্যদিকে ওষুধটিতে উপস্থিত মরিচ শরীরে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে নানাবিধ রোগের প্রকোপ কমে। সেই সঙ্গে লিভার এবং কিডনির কর্মক্ষমতাও বৃদ্ধি করে।

নিম্নে ওষুধ তৈরির প্রস্তুত প্রণালী দেয়া হল;

উপকরণ: লেবু ১টা, মধু ১ চা চামুচ, গোলমরিচ গুঁড়া এক চিমটি, মরিচ গুঁড়া এক চিমটি ও পানি ১ কাপ।

প্রস্তুত প্রণালী: একটা লেবুকে দুই টুকরো করে রসটা বের করে নিন। এবার লেবুর রসে নির্দেশনা অনুযায়ী উপরের উপকরণগুলো একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর এ মিশ্রণে এক কাপ গরম পানি মেশালেই তৈরি হয়ে যাবে ওষুধটি। এরপর ওষুধটি সাধারণ তাপমাত্রায় কিছুক্ষণ রেখে খেতে পারেন।

তবে ওষুধটি নিয়ম মেনে খেতে হবে। সকালে এ ওষুধটি খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। প্রতিদিন শরীরচর্চার পাশপাশি নিয়ম মেনে এই ওষুধটি খেলে তবেই চাহিদা অনুযার্য়ী আপনার ওজন কমবে।


শরীরে পানির পরিমাণ কমিয়ে দেয় যেসব খাবার!

 

গরমে ওষ্ঠাগত প্রাণ। তার উপর এই সময় ডিহাইড্রেশন বা শরীরে পানিশূন্যতার আশঙ্কা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। এমন অবস্থা হয় যে অনেক সময় হাসপাতালেও ভর্তি করাতে হয় অনেককে। এর কারণ হয়তো অনেকের কাছের অজানা। জানেন কি এমন অনেক খাবার আছে যেগুলো খেলেও ডিহাইড্রেশন হতে পারে। সেই সব খাবার সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি আগে থেকে অনেকটা সচেতন থাকতে পারেন। জেনে নিন সেই সব খাবারগুলো সম্পর্কে।

এনার্জি ড্রিঙ্ক:
যাঁরা জিমে যান তাঁদের অনেকেই রিহাইড্রেট থাকার জন্য এনার্জি ড্রিঙ্ক পান করে থাকেন। যদিও এনার্জি ড্রিঙ্ক পান করলে ডিহাইড্রেশন হয়। এনার্জি ড্রিঙ্কে প্রচুর পরিমাণ চিনি থাকে যা আপনার অন্ত্রে চাপ সৃষ্টি করে। এবং শরীরে পানির পরিমাণ কমিয়ে দেয়।
উচ্চমাত্রার প্রোটিনযুক্ত খাবার:
ডিহাইড্রেশনের আরও একটি কারণ হচ্ছে উচ্চমাত্রার প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়া। মনে রাখবেন ডিহাইড্রেশন এড়াতে আপনার কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন গ্রহণের অনুপাত ঠিক রাখতে হবে।
লেবুর রস:
এর উপকারিতা থাকলেও প্রতি দিন বেশি পরিমাণে লেবুর রস পান করলে প্রস্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। ঘন ঘন প্রস্রাবের ফলে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
কফি:
মাত্রাতিরিক্ত কফি পান করলে তীব্র ডিহাইড্রেশন, মাথাব্যথা ও অন্যান্য উপসর্গ দেখা দিতে পারে। দৈনিক ১১০ মিলিগ্রামের বেশি কফি পান করা ঠিক নয়।
লবণাক্ত খাবার:
উচ্চমাত্রার সোডিয়ামযুক্ত খাবার খেলে শরীরে পানির ভারসাম্য নষ্ট হয়। কারণ নুন জলগ্রাহী প্রকৃতির। আর তাই শরীর থেকে পানি শোষণ করে নেয়।
ডিপফ্রায়েড ফুড:
বেশি ভাজাভুজি খেলে পানিতেষ্টা পায়। বেশি ভাজা খাবার স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারি নয়। এ ছাড়া, এই ধরনের খাবারে মারাত্মক ডিহাইড্রেশনও হতে পারে।